×

প্রথম পাতা

জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টা

মানবাধিকার ও বাকস্বাধীনতা সমুন্নত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

মানবাধিকার ও বাকস্বাধীনতা  সমুন্নত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

   

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, তার সরকার দেশে মানবাধিকার ও বাকস্বাধীনতা সমুন্নত রাখতে প্রতিশ্রæতিবদ্ধ। নিউইয়র্কে স্থানীয় সময় বুধবার একটি হোটেলে শীর্ষস্থানীয় মানবাধিকার সংগঠনের বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তার সঙ্গে দেখা করতে এলে এ মন্তব্য করেন তিনি।

বৈঠকে জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান এবং শেখ হাসিনার দীর্ঘ ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের সময় সংঘটিত নৃশংসতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার ও জবাবদিহিতা নিয়ে আলোচনা হয়। মানবাধিকার কর্মকর্তারা স্বৈরশাসকের সময় ঘটে যাওয়া প্রায় ৩ হাজার বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অধিকতর তদন্তের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তারা নিরাপত্তা খাতের সংস্কার, সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রত্যাহার ও নির্বিঘেœ ন্যায়বিচার প্রাপ্তি এবং শেখ হাসিনার স্বৈর-শাসনামলে বলপূর্বক গুমের শিকার ব্যক্তিদের আটক কেন্দ্রের কার্যক্রমের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানান। রবার্ট এফ কেনেডি মানবাধিকারের সভাপতি কেরি কেনেডি নয়জন মানবাধিকার কর্মকর্তার প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মহাসচিব অ্যাগনেস ক্যালামার্ডও বৈঠকে যোগ দেন। ক্যালামার্ড বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত ‘একটি শক্তিশালী বার্তা পাঠানো, এটি এক নতুন বাংলাদেশ।’ অধ্যাপক ইউনূস কীভাবে আগের স্বৈরাচারী শাসনামলে নাগরিকদের স্বাধীনতা ও মানবাধিকার হরণ করা হয়েছিল এবং তার সরকার দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় এ পর্যন্ত কী করেছে- তা সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ও প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তনের জন্য তার সরকার পুলিশ সংস্কার-সংক্রান্ত একটি কমিশনসহ বেশ কয়েকটি কমিশন গঠন করেছে। অন্তর্বর্তী সরকার তার কর্মকাণ্ডের যে কোনো সমালোচনাকে স্বাগত জানাবে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসন বাকস্বাধীনতা বজায় রাখার অঙ্গীকার করেন। ড. ইউনূস আরো বলেন, এই সরকার কোনো সমালোচনায় বিচলিত নয়। আসলে আমরা সমালোচনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। সরকার দেশে কারো কণ্ঠরোধ করবে না। হংকং-ভিত্তিক সাবেক মানবাধিকার কর্মী মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচের সিনিয়র গবেষক জুলিয়া ব্লেকনারও বৈঠকে বক্তৃতা করেন।

নিজে নির্বাচনে অংশ নেবেন কিনা জানালেন ড. ইউনূস : জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে অংশ নেয়া উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অধিবেশনের ফাঁকে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস আয়োজিত ‘ক্লাইমেট-ফরোয়ার্ড’ শিরোনামের এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি। সেখানে জলবায়ু পরিবর্তন, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক আন্দোলনসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দীর্ঘ ২৫ মিনিট কথা বলেন তিনি। আলোচনায় ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের মুখোমুখি করাসহ বিভিন্ন বিষয় উঠে আসে। অনুষ্ঠানের শেষ দিকে সঞ্চালক প্রধান উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করেন, আপনার নির্বাচন করার কোনো সম্ভাবনা আছে কিনা? জবাবে ড. ইউনূস বলেন, আমাকে দেখে কি আপনার মনে হয় আমি নির্বাচন করব? আমি নির্বাচন করব না। সঞ্চালক তখন তাকে আবারো প্রশ্নের ধরনে বলেন, তাহলে আপনার নির্বাচন করার কোনো সম্ভাবনাই নেই? ইউনূস বলেন, না না, কোনোভাবেই নয়। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার বিষয়ে সঞ্চালকের প্রশ্নের জবাবে ড. ইউনূস বলেন, কেন নয়; যদি তিনি অপরাধ করে থাকেন তাহলে তাকে অবশ্যই ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। আপনি নিজেই বিচারের কথা বলছেন। তারও বিচারের মুখোমুখি হওয়া উচিত। নির্বাচন আয়োজনের ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সাবেক সরকার দেশের বিচার বিভাগ, পুলিশ, নির্বাচন কমিশনসহ সব ব্যবস্থা নষ্ট করে দিয়ে গেছে। এসব ব্যবস্থাকে পুনরুজ্জীবিত করার লক্ষ্যে ছয়টি কমিশন গঠন করা হয়েছে। তাদের তিন মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। তিনি বলেন, কমিশনগুলোর প্রতিবেদন জমা দেয়ার পর তাদের পরামর্শ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করা হবে। এরপর সবাই যখন একটি ঐকমত্যে পৌঁছাবে, তখনই নির্বাচন আয়োজন করা হবে। আর এই কাজটি দ্রুত সময়ের মধ্যেই করা হবে। ক্ষমতাচ্যুত দল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন চালানোর যে দাবি করা হচ্ছে, তা সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, যারা দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে তারা চলে গেছে। আর যারা আছে তাদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কোনো ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে না।

চীন-বাংলাদেশ ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ‘নতুন অধ্যায়’ শুরুর ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার : চীন বাংলাদেশে সোলার প্যানেল উৎপাদনে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই। তিনি আরো জানান, বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরো গভীর করতে চায় তার দেশ। নিউইয়র্ক সময় বুধবার বিকালে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের সাইড লাইনে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ বিষয়ে জানান। বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশে সোলার প্যানেল উৎপাদনে যদি চীনা বিনিয়োগ আসে তাহলে এটি একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। কারণ এটি একটি বিশাল বিনিয়োগ এবং এটি বিপুল কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সাহায্য করবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ এই বিনিয়োগ থেকে লাভবান হবে এবং বাংলাদেশ হবে সোলার প্যানেলের প্রধান রপ্তানিকারক দেশ। চীন বাংলাদেশের সঙ্গে ‘সমন্বিত কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্ব’ জোরদার করতে চায় বলে জানান প্রেস সচিব। ‘চীনা জনগণের পুরনো বন্ধু’ হিসেবে বর্ণনা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব গ্রহণের জন্য অধ্যাপক ইউনূসকে অভিনন্দন জানান চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ড. ইউনূস দেশকে ঐক্যবদ্ধ করবেন উল্লেখ করে ওয়াং ই বলেন, আপনার ওপর আমাদের পূর্ণ আস্থা আছে। আপনি জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবেন। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশে সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে চীনা প্রস্তুকারকদের প্রতি অধ্যাপক ইউনূসের আহ্বানকে চীন গুরুত্ব দেবে। বেইজিং দুই দেশের কোম্পানিগুলোর মধ্যে বৃহত্তর সহযোগিতা ও অংশীদারিত্বকে উৎসাহিত করবে বলে জানান চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, স্বল্পোন্নত দেশগুলোর সব পণ্যে শূন্য শুল্ক সুবিধা দেয়া নিয়ে চীনের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশও লাভবান হবে। তিনি আরো বলেন, জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে মারাত্মকভাবে আহত ছাত্র-জনতার চিকিৎসার জন্য চীনের রেড ক্রস চিকিৎসকদের একটি দল পাঠিয়েছে। চীন বাংলাদেশ থেকে আরো শিক্ষার্থীকে স্বাগত জানাবে বলে উল্লেখ করেন ওয়াং ই। চীনের এই আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ জানান অধ্যাপক ইউনূস। কোটি কোটি মানুষকে দারিদ্র্য থেকে বের করে আনতে চীনের ‘বিস্ময়কর’ প্রচেষ্টারও প্রশংসা করেন তিনি। তিনি বলেন, চীনা সোলার প্যানেল কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বড় আকারে বিনিয়োগ করতে পারে, যা অনেক ধনী দেশের বাজারে প্রবেশাধিকারের সুযোগ করে দেবে। এ সময় অন্য চীনা নির্মাতাদের বাংলাদেশে তাদের কারখানা স্থানান্তরের আহ্বান জানান অধ্যাপক ইউনূস। এছাড়া তিনি চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক এবং দুই দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে ‘নতুন অধ্যায়ের’ শুরুর বিষয়ে জোর দেন। পাশাপাশি দুই দেশের কোম্পানিগুলোর মধ্যে প্রযুক্তিগত সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, আমরা চীনা কোম্পানিগুলোর সঙ্গে এক হয়ে কাজ করতে পছন্দ করব। আমাদের একসঙ্গে কাজ করার অনেক সুযোগ রয়েছে।

জলবায়ু পদক্ষেপের জন্য বৈশ্বিক কাঠামোর আমূল পরিবর্তন চাইলেন ড. ইউনূস : অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, নিট-শূন্য কার্বন নিঃসরণ ও চরম সম্পদ বৈষম্য দূরীকরণের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে জলবায়ু পদক্ষেপের জন্য বৈশ্বিক কাঠামোর আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। প্রধান উপদেষ্টা বুধবার নিউইয়র্ক টাইমস আয়োজিত ‘ক্লাইমেট ফরোয়ার্ড’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করতে নিউইয়র্ক টাইমস উদ্ভাবক, কর্মী, বিজ্ঞানী ও নীতিনির্ধারকদের নিয়ে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এটি নিউইয়র্ক টাইমস স্টুডিও থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। অনুষ্ঠানে জলবায়ু পরিবর্তনের রাজনৈতিক ও নীতিগত চ্যালেঞ্জ খোলামেলা আলোচনার অন্তর্ভুক্ত হয়। মুহাম্মদ ইউনুস জেন গুডাল ও আরজে স্ক্যারিঞ্জ প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস, জলবায়ু পরিবর্তনের কিছু বিরূপ প্রভাবের সম্মুখীন একটি দেশকে নেতৃত্ব দেয়ার চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেন। তার দেশের মতো দেশগুলোর কাছে ধনী দেশগুলোর কী ঋণ রয়েছে জানতে চাইলে ড. ইউনূস বলেন, নিট-শূন্য কার্বন নিঃসরণ ও চরম সম্পদ বৈষম্য দূরীকরণের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে জলবায়ু পদক্ষেপের জন্য বৈশ্বিক কাঠামোর আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। তিনি বলেন, আপনারা আমাদের ওপর যে সমস্ত ধ্বংসের ভার চাপিয়েছেন তা কেন আমরা বহন করব? যেখানে এর কারণ আপনারা।

সংস্কার উদ্যোগ বাস্তবায়নে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে : অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার উদ্যোগকে সমর্থন করতে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে সাড়ে তিন বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহজশর্তে ঋণ প্রদান করবে। নিউইয়র্ক স্থানীয় সময় ২৫ সেপ্টেম্বর বুধবার জাতিসংঘ সদর দপ্তরে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশেনের ফাঁকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা সাক্ষাৎ করেন। এ সময় বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট এই সহায়তার ঘোষণা দেন। অধ্যাপক ইউনূসের দীর্ঘদিনের বন্ধু অজয় বাঙ্গা বলেন, কমপক্ষে ২ বিলিয়ন ডলার হবে নতুন ঋণ এবং আরো ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বিদ্যমান কর্মসূচি থেকে পুনঃব্যবহার করা হবে।

তিনি জানান, বিশ্বব্যাংক ডিজিটালাইজেশন, তারল্য সংকট উত্তরণ, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ এবং পরিবহন খাতের সংস্কারে সহায়তা দিতে এই ঋণ দেবে। সাক্ষাৎকালে অধ্যাপক ইউনূস অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গৃহীত ব্যাপকভিত্তিক সংস্কার কর্মসূচির জন্য বিশ্বব্যাংকের সহায়তা কামনা করেন। তিনি বিশ্বব্যাংকের ঋণ কর্মসূচিতে উদ্ভাবন আনার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, দেশ পুনর্গঠনের এটি একটি বড় সুযোগ। বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট দক্ষিণ এশিয়ায় জ্বালানি খাতের সহযোগিতা এবং নেপাল ও ভুটানে উৎপাদিত জলবিদ্যুৎ কীভাবে ভারত ও বাংলাদেশসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে ভাগ করা যেতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করেন। সাক্ষাৎকালে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান উপস্থিত ছিলেন।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সহজ ও গতিশীল করার সুপারিশ

আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সহজ ও গতিশীল করার সুপারিশ

আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি ছানোয়ারসহ ৩ নেতা রিমান্ডে

আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি ছানোয়ারসহ ৩ নেতা রিমান্ডে

অপারেশন ডেভিল হান্ট : সারাদেশে আরো ৫২৯ জন গ্রেপ্তার

অপারেশন ডেভিল হান্ট : সারাদেশে আরো ৫২৯ জন গ্রেপ্তার

হত্যা মামলায় মেনন, ইনু,ফারজানা ও শাকিল রিমান্ডে

হত্যা মামলায় মেনন, ইনু,ফারজানা ও শাকিল রিমান্ডে

সব খবর

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App