ধৈঞ্চা গাছ থেকে তৈরি হচ্ছে সবুজ জৈব সার, কৃষিতে ব্যাপক ফলন

কাগজ ডেস্ক
প্রকাশ: ০৫ জুন ২০২৪, ০৮:২৯ পিএম
এভাবেই নীলফামারীর ডোমার বিএডিসি খামারের ২শ একর জমিতে দোল খাচ্ছে সবুজ জৈব সার খ্যাত ধৈঞ্চা। মাটির উর্বরতা বাড়াতে রাসায়নিক সারের প্রয়োগ কমিয়ে বিকল্প সবুজ জৈব সার হিসেবে জমিতে ব্যবহার হচ্ছে এসব ধৈঞ্চা। এতে ব্যাপক ফলন হচ্ছে ব্যাপক বলে জানান ডোমার বিএডিসির কর্মকর্তা।
ফসলের উৎপাদন বাড়াতে রাসায়নিক সারের ব্যবহারও বৃদ্ধি পেয়েছে। মাটির উর্বরতা শক্তি বাড়াতে চলতি মৌসুমে খামারের ২শ একর পরিত্যক্ত জমিতে চাষাবাদ করা হয়েছে ধৈঞ্চা। সবুজ জৈব সার খ্যাত ধৈঞ্চার পাতা, ডাল ও কাণ্ড থেকে হেক্টর প্রতি ২৫ থেকে ৩০ মেট্রিকটন বায়োমাস যোগ হবে মাটিতে। ফলে, বাড়বে মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা ও উর্বরতা শক্তি।
১৯৫৮ সালে ডোমার উপজেলায় ৪শ একর জমি নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় ডোমার বিএডিসি খামার। পরবর্তীতে ১৯৯০ সালে খামারটি আলু বীজ উৎপাদন খামারে রূপান্তরিত হয়। রাসায়নিক সারের প্রতি নির্ভরশীল না হয়ে কৃষকদের সবুজ সার খ্যাত ধৈঞ্চার চাষাবাদের প্রতি জোর দিচ্ছেন কৃষিবিদগণ।
মাটির উর্বরতা বাড়াতে ডোমার বিএডিসি খামারের ২শ একর জমিতে চাষাবাদ করা হয়েছে এই ধৈঞ্চা। যা সবুজ সার হিসেবে খ্যাত। যার পাতা, ডাল ও কাণ্ড পুরোটাই সহায়তা করবে জৈব সারের ঘাটতি পূরণে।