
প্রিন্ট: ০৪ মে ২০২৫, ০৫:৫৯ পিএম
আরো পড়ুন
বার্গার কানের দুল

কাগজ প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১৮ জুন ২০২৩, ০৪:৩৫ পিএম

ছবি: সংগৃহীত
ইদানিং পায়ের জুতা থেকে শুরু করে কানের দুল অনেক কিছুই এখন পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন খাবারের আদলে। চেন্নাইয়ের এক শিল্পী বানান এমন সব গয়না।
যেগুলো কখনও বার্গার, কখনও বা অন্য কোনো খাবারের আকারে বানিয়ে থাকেন তিনি। চেন্নাইয়ের ওই শিল্পীর নাম শিল্পা মিঠা। গত এগারো বছর ধরে কানে বার্গার, পিৎজা ঝোলানোর কাজ করছেন তিনি। মাটি দিয়ে এসব গয়না বানান শিল্পা।
তারপর তিনি কখনও পিৎজা বানিয়েছেন কানের দুলের জন্য। কখনও বা আবার বিরিয়ানির প্লেটের আকারে গলার লকেট বানিয়েছেন। শিল্পার বানানো এসব দুল-লকেট বেশ ছোট ছোট। এক-একটি গয়না ১০ গ্রামের চেয়ে বেশি ভারি হয় না। আকারে ১.৭৫ ইঞ্চি থেকে ২.৫ ইঞ্চির মধ্যে হয়। সব ক’টিতেই থাকে নিপুণ হাতের ছোঁয়া।
সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন
মন্তব্য করুন

ছবি: সংগৃহীত
ইদানিং পায়ের জুতা থেকে শুরু করে কানের দুল অনেক কিছুই এখন পাওয়া যাচ্ছে বিভিন্ন খাবারের আদলে। চেন্নাইয়ের এক শিল্পী বানান এমন সব গয়না।
যেগুলো কখনও বার্গার, কখনও বা অন্য কোনো খাবারের আকারে বানিয়ে থাকেন তিনি। চেন্নাইয়ের ওই শিল্পীর নাম শিল্পা মিঠা। গত এগারো বছর ধরে কানে বার্গার, পিৎজা ঝোলানোর কাজ করছেন তিনি। মাটি দিয়ে এসব গয়না বানান শিল্পা।
তারপর তিনি কখনও পিৎজা বানিয়েছেন কানের দুলের জন্য। কখনও বা আবার বিরিয়ানির প্লেটের আকারে গলার লকেট বানিয়েছেন। শিল্পার বানানো এসব দুল-লকেট বেশ ছোট ছোট। এক-একটি গয়না ১০ গ্রামের চেয়ে বেশি ভারি হয় না। আকারে ১.৭৫ ইঞ্চি থেকে ২.৫ ইঞ্চির মধ্যে হয়। সব ক’টিতেই থাকে নিপুণ হাতের ছোঁয়া।